ফটোনিউজবিডি ডেস্ক:
সদ্য শেষ হওয়া বিপিএলে ব্যাট হাতে দ্যুতি ছড়িয়েছিলেন জাকের আলি অনিক। এরপরও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজে জাতীয় দলের স্কোয়াডে ছিলেন না তিনি। এই নিয়ে ক্ষোভও প্রকাশ করেছিলেন জাকেরের দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। তবে শেষ পর্যন্ত নাটকীয়ভাবে জাতীয় দলে প্রবেশ করেন জাকের।
স্পিনার আলিস আল ইসলামের ইনজুরিতে নতুন করে টি-টোয়েন্টি দলে জায়গা পান তিনি। আর দলে ডাক পাওয়ার পর প্রথম ম্যাচেই মাঠে নেমে বাজিমাত করেছেন সিলেটের এই ক্রিকেটার। এক ইনিংসেই করেছেন বেশ কিছু রেকর্ড। যদিও শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশকে জেতানো হয়নি তার।
শ্রীলঙ্কার কাছে ৩ রানে পরাজয়ের দিনে জাকের ব্যাট হাতে করেন ৬৮ রান। পরে সংবাদ সম্মেলনেও হাজির হয়েছে। প্রশ্নোত্তর পর্বে দুটি দিকের কথা বলেন তিনি, ‘হ্যাঁ এই জিনিসটা (বিপিএল) আসলে কাজে দিয়েছে। বিপিএল শেষ হওয়ার ২ দিনের মধ্যে এখানে। বিপিএলের এটমস্ফিয়ার থেকে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে আসা। অবশ্যই কাজে দিয়েছে। যেহেতু এটা আমার হোম গ্রাউন্ড, মাঠ সম্পর্কে ধারণা ছিল।’
জাকের বলেন, ‘আমি সবসময়ই সিলেটের মাঠে খেলতে পছন্দ করি। আমার প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের অভিষেকও এখানে। উইকেট আলহামদুলিল্লাহ খুবই ভালো ছিল। সব কিছু ঠিক ছিল। যদি ম্যাচটা জিততে পারতাম তাহলে ভালো হতো।
এদিন দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেও মন খারাপ জাকেরের। কারণ দল জিততে পারেনি। এর আগে দিন তিনেক আগেই বিপিএল ফাইনালে হেরেছে তার দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। সেই ম্যাচের পর এবার জাতীয় দলের হয়ে হার। তবে এমন ম্যাচ থেকেও অনেক প্রাপ্তি দেখছেন সিলেটি এই ক্রিকেটার।
জাকের বলেন, ‘আমার চেহারায় কিন্তু বুঝতে পারছেন আমি কী রকম আছি। হার সবসময়ই বেদনার। বিপিএলের ফাইনাল হেরে এসেছি। রাতে ঘুম হয়নি। দেশের হয়ে জিততে পারলে আরেকটু ভালো লাগত। আমি ভেঙে পড়ব না। কীভাবে জেতা যায় পরের ম্যাচ। এই ম্যাচে আমাদের পাওয়ার অনেক কিছু আছে। খাতা কলম নিয়ে নোট করতে বসলে দল হিসেবে অনেক প্রাপ্তি আছে।
সদ্য শেষ হওয়া বিপিএলে ব্যাট হাতে দ্যুতি ছড়িয়েছিলেন জাকের আলি অনিক। এরপরও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজে জাতীয় দলের স্কোয়াডে ছিলেন না তিনি। এই নিয়ে ক্ষোভও প্রকাশ করেছিলেন জাকেরের দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। তবে শেষ পর্যন্ত নাটকীয়ভাবে জাতীয় দলে প্রবেশ করেন জাকের।
স্পিনার আলিস আল ইসলামের ইনজুরিতে নতুন করে টি-টোয়েন্টি দলে জায়গা পান তিনি। আর দলে ডাক পাওয়ার পর প্রথম ম্যাচেই মাঠে নেমে বাজিমাত করেছেন সিলেটের এই ক্রিকেটার। এক ইনিংসেই করেছেন বেশ কিছু রেকর্ড। যদিও শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশকে জেতানো হয়নি তার।
শ্রীলঙ্কার কাছে ৩ রানে পরাজয়ের দিনে জাকের ব্যাট হাতে করেন ৬৮ রান। পরে সংবাদ সম্মেলনেও হাজির হয়েছে। প্রশ্নোত্তর পর্বে দুটি দিকের কথা বলেন তিনি, ‘হ্যাঁ এই জিনিসটা (বিপিএল) আসলে কাজে দিয়েছে। বিপিএল শেষ হওয়ার ২ দিনের মধ্যে এখানে। বিপিএলের এটমস্ফিয়ার থেকে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে আসা। অবশ্যই কাজে দিয়েছে। যেহেতু এটা আমার হোম গ্রাউন্ড, মাঠ সম্পর্কে ধারণা ছিল।’
জাকের বলেন, ‘আমি সবসময়ই সিলেটের মাঠে খেলতে পছন্দ করি। আমার প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের অভিষেকও এখানে। উইকেট আলহামদুলিল্লাহ খুবই ভালো ছিল। সব কিছু ঠিক ছিল। যদি ম্যাচটা জিততে পারতাম তাহলে ভালো হতো।
এদিন দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেও মন খারাপ জাকেরের। কারণ দল জিততে পারেনি। এর আগে দিন তিনেক আগেই বিপিএল ফাইনালে হেরেছে তার দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। সেই ম্যাচের পর এবার জাতীয় দলের হয়ে হার। তবে এমন ম্যাচ থেকেও অনেক প্রাপ্তি দেখছেন সিলেটি এই ক্রিকেটার।
জাকের বলেন, ‘আমার চেহারায় কিন্তু বুঝতে পারছেন আমি কী রকম আছি। হার সবসময়ই বেদনার। বিপিএলের ফাইনাল হেরে এসেছি। রাতে ঘুম হয়নি। দেশের হয়ে জিততে পারলে আরেকটু ভালো লাগত। আমি ভেঙে পড়ব না। কীভাবে জেতা যায় পরের ম্যাচ। এই ম্যাচে আমাদের পাওয়ার অনেক কিছু আছে। খাতা কলম নিয়ে নোট করতে বসলে দল হিসেবে অনেক প্রাপ্তি আছে।